সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানায়, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা লিটনের স্ত্রী লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে শিবির গ্রামবাসীকে আরো উসকে দেয়। এ কারণে বৃহস্পতিবার রাতে রেলক্রসিং এলাকায় কয়েকজন গ্রামবাসীর সঙ্গে আসাদসহ অন্যদের বাগ্বিতণ্ডা চলার সময় স্থানীয় মসজিদের মাইকে 'ডাকাত এসেছে' বলে ঘোষণা দিয়ে প্রতিরোধের ডাক দেওয়া হয়। মাইকের ঘোষণা শুনে শত শত গ্রামবাসী লাঠিসোটা ও দা-বঁটি নিয়ে এগিয়ে আসে। হামলার শিকার সব ছাত্রই ছিল গোলবাহার কটেজের। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি প্রবেশমুখের মধ্যে এক নম্বর রুট ছাত্রলীগ ও দুই নম্বর রুট ছিল শিবিরের দখলে। কিন্তু বর্তমানে কটেজ হারিয়ে শিবিরের বিশাল একটি অংশ এক নম্বর রুট এলাকার গ্রামবাসীর সঙ্গে মিশে যায়। এ এলাকা থেকে ছাত্রলীগকে উৎখাত করতে শিবির গ্রামবাসীকে এ হামলার ইন্ধন দিয়েছে বলে ছাত্রলীগ নেতারাও মন্তব্য করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আলাউদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মাইকে ডাকাত ডাকাত শব্দ শুনে আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রকে হাজার হাজার গ্রামবাসী ঘিরে রেখেছে। পরে আমরা লাঠিচার্জ করে ছাত্রদের সেখান থেকে মুক্ত করে আনি।'
এই হামলার নেপথ্যে শিবিরের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ করে ছাত্রলীগ চবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এরশাদ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের সব গ্রাম এখন শিবিরের ঘাঁটি। তারা চাকরি ও বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করার সুবাদে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে গ্রামের নিরীহ বাসিন্দাদের পক্ষে নিচ্ছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে ছাত্রলীগের কতিপয় নেতা-কর্মী। শিবির ইন্ধন না দিলে গ্রামবাসী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর হামলার সাহস পেত না।'
বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আলাউদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মাইকে ডাকাত ডাকাত শব্দ শুনে আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রকে হাজার হাজার গ্রামবাসী ঘিরে রেখেছে। পরে আমরা লাঠিচার্জ করে ছাত্রদের সেখান থেকে মুক্ত করে আনি।'
এই হামলার নেপথ্যে শিবিরের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ করে ছাত্রলীগ চবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এরশাদ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের সব গ্রাম এখন শিবিরের ঘাঁটি। তারা চাকরি ও বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করার সুবাদে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে গ্রামের নিরীহ বাসিন্দাদের পক্ষে নিচ্ছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে ছাত্রলীগের কতিপয় নেতা-কর্মী। শিবির ইন্ধন না দিলে গ্রামবাসী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর হামলার সাহস পেত না।'
No comments:
Post a Comment