নির্লজ্জতা, কপটতা, শঠতার সর্বোচ্চ বহিঃপ্রকাশ ঘটালেন হাফিজ।
তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময়ে বহুধা ও বেহুদা বিভক্ত বিএনপি’র শতাধীক সংসদ সদস্য নিয়ে সেনা অনুপ্রেরনায় গঠিত খালেদাবিহীন কমিটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব পদের ভারে ভারাক্রান্ত সাবেক মেজর হাফিজ’এর রাজনৈতিক মৃত্যু হয়ে গেলেও বিএনপি বলে কথা। যেই দলের প্রথম সারির রাজাকার নেতা সাকা দলের চেয়ারপারসন নামের উভঃলিঙ্গ পদটিকে লেজদ্বারা নিয়ন্ত্রীত কুকুর নামে অভিহিত ও সম্মানিত করায় স্বল্প সময়ের জন্য বহিস্কৃত ও পুনরায় পুরুস্কৃত তাদের আর কিইবা বলার আছে।
দলীয় প্রধানের আনুকুল্য পেতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি হাফিজকে।
কিইবা তার আদর্শ তিনি নিজেই ভাল বলতে পারবেন মোহতারেমা খালেদা। অকাল প্রয়াত স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ের সাথে প্রতারনা করে তিনি ঘর বাধেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকারের সাথে, তার দ্বারা কি না সম্ভব!
হাফিজকে বানালেন দলের সহ-সভাপতি। বিশ্বাসঘাতকতার কি চরম পুরস্কার!!
এটাতো গেল তার আদর্শের পরিচয়।
আদালতে রায় ও রীট নিস্পত্তি হবার পর থেকেই দলীয় প্রার্থীতা নিশ্চত থাকা হাফিজ ছিলেন প্রচারনায় ব্যাস্ত। যেখানে আওয়ামীলীগকে প্রকারান্তরে শাওনকে প্রার্থী হতে অপেক্ষা করতে হয়েছে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষক্ষন পর্যন্ত, সেখানে হাফিজ পেয়েছেন প্রচারনায় প্রায় চারগুনেরও বেশি সময়। সেই হাফিজ কিনা বহিরাগত বহিস্কারের ধুয়া তুলে আবেদন করেন নির্বাচন পেছানোর।
মুলত বিএনপি চায়নি তাকে নির্বাচিত করে নিয়ে আসতে, চেয়েছে তাকে রাজনীতির ঘুটি বানিয়ে মাঠ গরম ও কর্মীবাহীনি চাঙ্গা করতে। নির্বাচন অনষ্ঠানের দুই দিন আগে পর্যন্ত না.উ.আলম ছাড়া তার প্রচারনায় আসেনি কোনো কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী খালেদা-তারেক বলয়ের নেতা। প্রসংগত উল্লেখ্য এই না.উ.আলম ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় তারেক পন্থীদের হাতে পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলের সামনে জুতাপূজিত হন সংস্কারপন্থী তথা মান্নান-হাফিজপন্থি হবার দায়ে। শেষ সময়ে এসে মায়াকান্না জূড়ে দিলেন মাছের মা মোহতারেমা খালেদা। পাঠালেন গুটিকয় নেতা। হাফিজ আর কি করবে? তার যা করার সে তাই করেছে, দাবী করেছে নির্বাচন পিছিয়ে দেবার- তাও আবার মাত্র এক সপ্তাহ সময়ের জন্য- মাত্র এক সপ্তাহ এবং তাও আবার নির্বাচন অনুষ্ঠীত হবার তারিখ ২৪’এপ্রিল এর দুই দিবস আগে ২১’এপ্রিল।
সম্ভবত বিশ্ব-রাজনীতির ইতিহাসে এই দাবী এই প্রথম।
তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময়ে বহুধা ও বেহুদা বিভক্ত বিএনপি’র শতাধীক সংসদ সদস্য নিয়ে সেনা অনুপ্রেরনায় গঠিত খালেদাবিহীন কমিটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব পদের ভারে ভারাক্রান্ত সাবেক মেজর হাফিজ’এর রাজনৈতিক মৃত্যু হয়ে গেলেও বিএনপি বলে কথা। যেই দলের প্রথম সারির রাজাকার নেতা সাকা দলের চেয়ারপারসন নামের উভঃলিঙ্গ পদটিকে লেজদ্বারা নিয়ন্ত্রীত কুকুর নামে অভিহিত ও সম্মানিত করায় স্বল্প সময়ের জন্য বহিস্কৃত ও পুনরায় পুরুস্কৃত তাদের আর কিইবা বলার আছে।
দলীয় প্রধানের আনুকুল্য পেতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি হাফিজকে।
কিইবা তার আদর্শ তিনি নিজেই ভাল বলতে পারবেন মোহতারেমা খালেদা। অকাল প্রয়াত স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ের সাথে প্রতারনা করে তিনি ঘর বাধেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকারের সাথে, তার দ্বারা কি না সম্ভব!
হাফিজকে বানালেন দলের সহ-সভাপতি। বিশ্বাসঘাতকতার কি চরম পুরস্কার!!
এটাতো গেল তার আদর্শের পরিচয়।
আদালতে রায় ও রীট নিস্পত্তি হবার পর থেকেই দলীয় প্রার্থীতা নিশ্চত থাকা হাফিজ ছিলেন প্রচারনায় ব্যাস্ত। যেখানে আওয়ামীলীগকে প্রকারান্তরে শাওনকে প্রার্থী হতে অপেক্ষা করতে হয়েছে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষক্ষন পর্যন্ত, সেখানে হাফিজ পেয়েছেন প্রচারনায় প্রায় চারগুনেরও বেশি সময়। সেই হাফিজ কিনা বহিরাগত বহিস্কারের ধুয়া তুলে আবেদন করেন নির্বাচন পেছানোর।
মুলত বিএনপি চায়নি তাকে নির্বাচিত করে নিয়ে আসতে, চেয়েছে তাকে রাজনীতির ঘুটি বানিয়ে মাঠ গরম ও কর্মীবাহীনি চাঙ্গা করতে। নির্বাচন অনষ্ঠানের দুই দিন আগে পর্যন্ত না.উ.আলম ছাড়া তার প্রচারনায় আসেনি কোনো কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী খালেদা-তারেক বলয়ের নেতা। প্রসংগত উল্লেখ্য এই না.উ.আলম ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় তারেক পন্থীদের হাতে পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলের সামনে জুতাপূজিত হন সংস্কারপন্থী তথা মান্নান-হাফিজপন্থি হবার দায়ে। শেষ সময়ে এসে মায়াকান্না জূড়ে দিলেন মাছের মা মোহতারেমা খালেদা। পাঠালেন গুটিকয় নেতা। হাফিজ আর কি করবে? তার যা করার সে তাই করেছে, দাবী করেছে নির্বাচন পিছিয়ে দেবার- তাও আবার মাত্র এক সপ্তাহ সময়ের জন্য- মাত্র এক সপ্তাহ এবং তাও আবার নির্বাচন অনুষ্ঠীত হবার তারিখ ২৪’এপ্রিল এর দুই দিবস আগে ২১’এপ্রিল।
সম্ভবত বিশ্ব-রাজনীতির ইতিহাসে এই দাবী এই প্রথম।
No comments:
Post a Comment