সমকাল প্রতিবেদক
একাত্তরে গণহত্যা, অগি্নসংযোগ ও লুণ্ঠনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জামিন বৃদ্ধির আবেদনটি আদালত নাকচ করায় ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার হাইকোর্ট এ মামলায় তার জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।
বিচারপতি মোঃ আবদুল ওয়াহহাব মিঞা ও বিচারপতি জেবিএম হাসান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ জামিন না দিয়ে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিতে চাইলে তিনি আবেদনটি ফিরিয়ে নেন। এতে করে এ মামলায় তাকে গ্রেফতার করতে কোনো আইনগত বাধা
নেই বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
একাত্তরে গণহত্যা, অগি্নসংযোগ ও লুণ্ঠনের অভিযোগে গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর পিরোজপুরের জিয়ানগর থানায় মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুল আলম হাওলাদার বাদী হয়ে সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। গত ২৯ মার্চ এ মামলায় তিনি হাইকোর্টে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত ৪ এপ্রিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। একই সঙ্গে আদালত খোলার পর নিয়মিত বেঞ্চে জামিন বৃদ্ধির আবেদনের নির্দেশ দেন।
গতকাল জামিন বৃদ্ধির আবেদনের ওপর শুনানির সময় আদালত অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জানতে চান যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় আবেদনকারীর নাম রয়েছে কি-না? জবাবে অ্যাটর্নি মাহবুবে আলম আদালতকে জানান, সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় আবেদনকারীর নাম রয়েছে। এসব যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে সরকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে। এ সময় তিনি আদালতের সামনে সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের একটি তালিকা উপস্থাপন করেন। তবে তালিকাটি অত্যন্ত গোপনীয় থাকায় তিনি আদালতে জমা না দিয়েই ফিরিয়ে নেন। এ সময় সাঈদী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সাঈদীর কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাককে বলেন, যেহেতু যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, এ সময় আমরা আবেদনকারীকে জামিন দিতে পারি না। এ ধরনের মামলায় আদালত অতীতে জামিন দিয়েছেন। কিন্তু বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর জামিন দেওয়া হলে সাংঘর্ষিক হবে। আপনি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে কোনো আদেশ নেবেন কি-না? জবাবে সাঈদীর কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার রাজ্জাক না-সূচক উত্তর দিয়ে আবেদনটি প্রত্যাহার করে নেন।
একাত্তরে গণহত্যা, অগি্নসংযোগ ও লুণ্ঠনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জামিন বৃদ্ধির আবেদনটি আদালত নাকচ করায় ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার হাইকোর্ট এ মামলায় তার জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।
বিচারপতি মোঃ আবদুল ওয়াহহাব মিঞা ও বিচারপতি জেবিএম হাসান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ জামিন না দিয়ে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিতে চাইলে তিনি আবেদনটি ফিরিয়ে নেন। এতে করে এ মামলায় তাকে গ্রেফতার করতে কোনো আইনগত বাধা
নেই বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
একাত্তরে গণহত্যা, অগি্নসংযোগ ও লুণ্ঠনের অভিযোগে গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর পিরোজপুরের জিয়ানগর থানায় মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুল আলম হাওলাদার বাদী হয়ে সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। গত ২৯ মার্চ এ মামলায় তিনি হাইকোর্টে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত ৪ এপ্রিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। একই সঙ্গে আদালত খোলার পর নিয়মিত বেঞ্চে জামিন বৃদ্ধির আবেদনের নির্দেশ দেন।
গতকাল জামিন বৃদ্ধির আবেদনের ওপর শুনানির সময় আদালত অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জানতে চান যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় আবেদনকারীর নাম রয়েছে কি-না? জবাবে অ্যাটর্নি মাহবুবে আলম আদালতকে জানান, সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় আবেদনকারীর নাম রয়েছে। এসব যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে সরকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে। এ সময় তিনি আদালতের সামনে সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের একটি তালিকা উপস্থাপন করেন। তবে তালিকাটি অত্যন্ত গোপনীয় থাকায় তিনি আদালতে জমা না দিয়েই ফিরিয়ে নেন। এ সময় সাঈদী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সাঈদীর কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাককে বলেন, যেহেতু যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, এ সময় আমরা আবেদনকারীকে জামিন দিতে পারি না। এ ধরনের মামলায় আদালত অতীতে জামিন দিয়েছেন। কিন্তু বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর জামিন দেওয়া হলে সাংঘর্ষিক হবে। আপনি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে কোনো আদেশ নেবেন কি-না? জবাবে সাঈদীর কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার রাজ্জাক না-সূচক উত্তর দিয়ে আবেদনটি প্রত্যাহার করে নেন।
No comments:
Post a Comment