জামায়াত-শিবিরের আস্তানাগুলো :
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ঢাকায় যেসব স্থানে জামায়াত-শিবিরের আস্তানা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, সেগুলো হলো নিউ মার্কেট কাঁটাবন ঢালের ২৬৬ নম্বর বাড়ি, নিউ মার্কেটের পাশে এলিফ্যান্ট রোডের ২৬৪ নম্বর বাড়ি, এলিফ্যান্ট রোডের ৫১ নম্বর পাঁচতলা ভবন, এলিফ্যান্ট রোডের ৬৬ নম্বর পাঁচতলা বাড়ি ও একটি টিনশেড মেস, কলাবাগান বশির উদ্দিন রোড মসজিদের পাশে পাঁচতলা ভবন, আজিমপুর ৪৪/এইচ নম্বর চায়না বিল্ডিং, শাহবাগ থানার চৌমুহনী বিল্ডিংয়ের পাশের ফোকাস কোচিং ভবন, পল্টনের গ্র্যান্ড আজাদ হোটেলের পেছনের মেস, মগবাজার জামায়াত অফিসসংলগ্ন মেসগুলো, শাহজাহানপুর বাজারের সামনে গ্যারেজের পাশের মেস ও রেলওয়ে কলোনির কয়েকটি বাড়ি, শাহজাহানপুরের বেনজীরবাগের লন্ডনী বাড়ি, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার মধ্য কুনিপাড়ার নুর ফার্মেসির গলির হাবিব মিয়ার চারতলা বাড়ি ও মধ্যকুনিপাড়ার পাটোয়ারী ভবন, মিরপুর ১৩ নম্বর কাফরুলের কমিশনার অফিসের পেছনের মেস, মিরপুর-২ সেনপাড়া পর্বতার ৩৯ নম্বর সমাজকল্যাণ মসজিদের দ্বিতীয় তলার মেস, শেরে বাংলানগরের হোটেল নিদমহলের পেছনের শুক্রাবাদের ১০১ ও ১০১/এ নম্বর বাড়ি, গেণ্ডারিয়ার ৫২ নম্বর সতীশ সরকার রোডের বাড়ি, সতীশ সরকার রোডের ১৫/১ নম্বর বাড়ি, গেণ্ডারিয়া শশীভূষণ চ্যাটার্জি লেনের ১২/১/এ নম্বর বাড়ি, সতীশ সরকার রোডের আদর্শ একাডেমীর উত্তর দিকের বাড়ি, ২৫ নম্বর সিরিশদাস লেনের আধুনিক প্রেস ও প্রকাশনীর ছয়তলা বাড়ি, সূত্রাপুরের বানিয়ানগর ৪৫/২ নম্বর বাড়ি, সূত্রাপুর পাতলা খান লেনের ৬, ১১/১ ও ৩০ নম্বর বাড়ি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরা ও ধানমণ্ডি ক্যাম্পাসের আশপাশের ছয়টি মেস, বাড্ডার এ/১৬৭/৫ নম্বর বাড়ির ইসলামি সমাজকল্যাণ ট্রাস্ট, আশুলিয়ার সিন্দুরিয়া এলাকার সিন্দুুরিয়া মাদ্রাসা, কামরাঙ্গীরচর থানার আল-আমিন মাদ্রাসা ও এর পাশের একাধিক মেস, উত্তরা ও তুরাগ থানা এলাকার ৫ নম্বর সেকশনের ৬/এ নম্বর রোডের ইসলামিক এডুকেশন সোসাইটি হোস্টেল (আইইএস), উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৮ নম্বর রোডের ৪৫ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত আইডিয়াল হোম, উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টরের ১ নম্বর রোডের ১ নম্বর বাড়ি, উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৩ নম্বর রোডের ১১ নম্বর বাড়ি, দক্ষিণখান থানার গাওয়াইরের ৬৭২ নম্বর বাড়ি, কোতোয়ালির কবিরাজ গলির ২/১ নম্বর বাড়ি ইত্যাদি।
জানা গেছে, জামায়াত-শিবিরের ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত এসব বাড়ির ওপর গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। এখানে কখন কারা আসছে এবং কে কোথায় যাচ্ছে, সবই নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ঢাকায় যেসব স্থানে জামায়াত-শিবিরের আস্তানা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, সেগুলো হলো নিউ মার্কেট কাঁটাবন ঢালের ২৬৬ নম্বর বাড়ি, নিউ মার্কেটের পাশে এলিফ্যান্ট রোডের ২৬৪ নম্বর বাড়ি, এলিফ্যান্ট রোডের ৫১ নম্বর পাঁচতলা ভবন, এলিফ্যান্ট রোডের ৬৬ নম্বর পাঁচতলা বাড়ি ও একটি টিনশেড মেস, কলাবাগান বশির উদ্দিন রোড মসজিদের পাশে পাঁচতলা ভবন, আজিমপুর ৪৪/এইচ নম্বর চায়না বিল্ডিং, শাহবাগ থানার চৌমুহনী বিল্ডিংয়ের পাশের ফোকাস কোচিং ভবন, পল্টনের গ্র্যান্ড আজাদ হোটেলের পেছনের মেস, মগবাজার জামায়াত অফিসসংলগ্ন মেসগুলো, শাহজাহানপুর বাজারের সামনে গ্যারেজের পাশের মেস ও রেলওয়ে কলোনির কয়েকটি বাড়ি, শাহজাহানপুরের বেনজীরবাগের লন্ডনী বাড়ি, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার মধ্য কুনিপাড়ার নুর ফার্মেসির গলির হাবিব মিয়ার চারতলা বাড়ি ও মধ্যকুনিপাড়ার পাটোয়ারী ভবন, মিরপুর ১৩ নম্বর কাফরুলের কমিশনার অফিসের পেছনের মেস, মিরপুর-২ সেনপাড়া পর্বতার ৩৯ নম্বর সমাজকল্যাণ মসজিদের দ্বিতীয় তলার মেস, শেরে বাংলানগরের হোটেল নিদমহলের পেছনের শুক্রাবাদের ১০১ ও ১০১/এ নম্বর বাড়ি, গেণ্ডারিয়ার ৫২ নম্বর সতীশ সরকার রোডের বাড়ি, সতীশ সরকার রোডের ১৫/১ নম্বর বাড়ি, গেণ্ডারিয়া শশীভূষণ চ্যাটার্জি লেনের ১২/১/এ নম্বর বাড়ি, সতীশ সরকার রোডের আদর্শ একাডেমীর উত্তর দিকের বাড়ি, ২৫ নম্বর সিরিশদাস লেনের আধুনিক প্রেস ও প্রকাশনীর ছয়তলা বাড়ি, সূত্রাপুরের বানিয়ানগর ৪৫/২ নম্বর বাড়ি, সূত্রাপুর পাতলা খান লেনের ৬, ১১/১ ও ৩০ নম্বর বাড়ি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরা ও ধানমণ্ডি ক্যাম্পাসের আশপাশের ছয়টি মেস, বাড্ডার এ/১৬৭/৫ নম্বর বাড়ির ইসলামি সমাজকল্যাণ ট্রাস্ট, আশুলিয়ার সিন্দুরিয়া এলাকার সিন্দুুরিয়া মাদ্রাসা, কামরাঙ্গীরচর থানার আল-আমিন মাদ্রাসা ও এর পাশের একাধিক মেস, উত্তরা ও তুরাগ থানা এলাকার ৫ নম্বর সেকশনের ৬/এ নম্বর রোডের ইসলামিক এডুকেশন সোসাইটি হোস্টেল (আইইএস), উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৮ নম্বর রোডের ৪৫ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত আইডিয়াল হোম, উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টরের ১ নম্বর রোডের ১ নম্বর বাড়ি, উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৩ নম্বর রোডের ১১ নম্বর বাড়ি, দক্ষিণখান থানার গাওয়াইরের ৬৭২ নম্বর বাড়ি, কোতোয়ালির কবিরাজ গলির ২/১ নম্বর বাড়ি ইত্যাদি।
জানা গেছে, জামায়াত-শিবিরের ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত এসব বাড়ির ওপর গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। এখানে কখন কারা আসছে এবং কে কোথায় যাচ্ছে, সবই নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment