লাইসেন্সটি তিনি পেয়ে গেছেন সত্যি!
মাঝখানে পেরিয়ে গেছে চার বছর এবং এর মধ্যে সা-সুন পরীক্ষা দিয়েছেন ৯৪৯ বার। ৯৫০তম পরীক্ষায় এসে সফলতার মুখ দেখা
কার্গো ভ্যানে করে তরিতরকারি ও অন্যান্য মাল বিক্রির জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সটি খুবই দরকার ছিল চা সা-সুনের। লাইসেন্সের জন্য আবেদনও করেন সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে; কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় তিনি ফেল করেন। এতে হতাশ না হয়ে নতুন উদ্যমে প্রস্তুতি নিয়ে আবারও পরীক্ষায় বসলেন এবং আবারও ফেল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাস করেছেন। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে চার বছর এবং এর মধ্যে সা-সুন পরীক্ষা দিয়েছেন ৯৪৯ বার। ৯৫০তম পরীক্ষায় এসে সফলতার মুখ দেখা দক্ষিণ কোরিয়ার জিয়োনজুতে বসবাসকারী সা-সুনের বয়স এখন ৬৮।
কোরিয়ান ড্রাইভারস লাইসেন্স এজেন্সির তথ্যমতে, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে আগ্রহী প্রাপ্তবয়স্কদের ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। পরীক্ষার্থীদের রাস্তায় চলাচলের নিয়মকানুন ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ওপর ৫০টি নৈর্বক্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতি প্রশ্নের মান ২। ৫০ মিনিটের পরীক্ষায় পাসের জন্য দরকার ৬০ নম্বর। এবার সা-সুন কাঙ্ক্ষিত পাস নম্বর পেয়েছেন। তবে তিনি এখনই গাড়ি নিয়ে রাস্তায় নামতে পারছেন না, এ জন্য তাঁকে ব্যবহারিক পরীক্ষা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ওই পরীক্ষায় পাস করলেই চূড়ান্ত অনুমোদন মিলবে।
এতবার পরীক্ষা দেওয়ায় সা-সুন এখন জিয়োনজুর এক পরিচিত মুখ। লাইসেন্স এজেন্সির এক কর্মকর্তা বলেন, এজেন্সির প্রতিটি কর্মকর্তা-কর্মচারী এমনকি পরীক্ষকরাও সা-সুনকে চেনেন। ব্যর্থ হওয়ার পর কখনোই তাঁকে বিষণ্ন মনে হয়নি।
লাইসেন্স হাতে পেয়ে আপ্লুত সা-সুনের অভিব্যক্তি, 'আমি বিশ্বাস করি, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই। কাজেই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করো না; উঠে দাঁড়াও এবং প্রাণপণ চেষ্টা করো।' লাইসেন্সের জন্য সা-সুন ২০০৫ সালের ১৩ এপ্রিল প্রথমবার পরীক্ষা দেন। চার বছর ধরে আবেদন করতে গিয়ে তাঁর খরচ হয়েছে চার হাজার ২০০ ডলার। সূত্র: বিবিসি।
মাঝখানে পেরিয়ে গেছে চার বছর এবং এর মধ্যে সা-সুন পরীক্ষা দিয়েছেন ৯৪৯ বার। ৯৫০তম পরীক্ষায় এসে সফলতার মুখ দেখা
কার্গো ভ্যানে করে তরিতরকারি ও অন্যান্য মাল বিক্রির জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সটি খুবই দরকার ছিল চা সা-সুনের। লাইসেন্সের জন্য আবেদনও করেন সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে; কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় তিনি ফেল করেন। এতে হতাশ না হয়ে নতুন উদ্যমে প্রস্তুতি নিয়ে আবারও পরীক্ষায় বসলেন এবং আবারও ফেল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাস করেছেন। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে চার বছর এবং এর মধ্যে সা-সুন পরীক্ষা দিয়েছেন ৯৪৯ বার। ৯৫০তম পরীক্ষায় এসে সফলতার মুখ দেখা দক্ষিণ কোরিয়ার জিয়োনজুতে বসবাসকারী সা-সুনের বয়স এখন ৬৮।
কোরিয়ান ড্রাইভারস লাইসেন্স এজেন্সির তথ্যমতে, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে আগ্রহী প্রাপ্তবয়স্কদের ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। পরীক্ষার্থীদের রাস্তায় চলাচলের নিয়মকানুন ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ওপর ৫০টি নৈর্বক্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতি প্রশ্নের মান ২। ৫০ মিনিটের পরীক্ষায় পাসের জন্য দরকার ৬০ নম্বর। এবার সা-সুন কাঙ্ক্ষিত পাস নম্বর পেয়েছেন। তবে তিনি এখনই গাড়ি নিয়ে রাস্তায় নামতে পারছেন না, এ জন্য তাঁকে ব্যবহারিক পরীক্ষা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ওই পরীক্ষায় পাস করলেই চূড়ান্ত অনুমোদন মিলবে।
এতবার পরীক্ষা দেওয়ায় সা-সুন এখন জিয়োনজুর এক পরিচিত মুখ। লাইসেন্স এজেন্সির এক কর্মকর্তা বলেন, এজেন্সির প্রতিটি কর্মকর্তা-কর্মচারী এমনকি পরীক্ষকরাও সা-সুনকে চেনেন। ব্যর্থ হওয়ার পর কখনোই তাঁকে বিষণ্ন মনে হয়নি।
লাইসেন্স হাতে পেয়ে আপ্লুত সা-সুনের অভিব্যক্তি, 'আমি বিশ্বাস করি, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই। কাজেই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করো না; উঠে দাঁড়াও এবং প্রাণপণ চেষ্টা করো।' লাইসেন্সের জন্য সা-সুন ২০০৫ সালের ১৩ এপ্রিল প্রথমবার পরীক্ষা দেন। চার বছর ধরে আবেদন করতে গিয়ে তাঁর খরচ হয়েছে চার হাজার ২০০ ডলার। সূত্র: বিবিসি।
No comments:
Post a Comment